জয়পুরহাটে কোনো ঘুস-দুর্নীতি বা তদবির ছাড়াই প্রত্যেকের মাত্র ১২০ টাকা ব্যয়ে মেধা, দক্ষতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে চাকরি পেয়েছেন ১৩ তরুণ-তরুণী।
জয়পুরহাট জেলা পুলিশ লাইন্সে বুধবার বিকালে পুলিশ সুপার মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করে নিয়োগপ্রাপ্তদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন। নিয়োগ তালিকায় আরও ৩ প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ হিসেবে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে শিগগিরই পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথা জানানো যাবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ থেকে ১৫ আগস্ট পুলিশের কনস্টেবল পদে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হয়। ওই পদে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মোট ১ হাজার ২৯৪ প্রার্থী আবেদন করেন। এরপর গত ২৯ আগস্ট লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৭৮ জন। তার মধ্যে ২৫ জন উত্তীর্ণ হওয়ার পর বুধবার মৌখিক পরীক্ষার অনুষ্ঠিত হবার পর বিকালেই চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
এ নিয়োগের ব্যাপারে পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব জানান, যারা এ চাকরি পেয়েছেন তারা সবাই নিজের যোগ্যতা ও মেধার ভিত্তিতেই চাকরি পেয়েছেন। চাকরিপ্রাপ্তদের বেশির ভাগই গরিব ও হতদরিদ্র। কিন্তু এ চাকরি পেতে তাদের কোনো যোগাযোগ, লবিং ও ঘুস বিনিময় করতে হয়নি। অনেকের ধারণা, পুলিশে চাকরি মানেই ঘুস ও তদবির লাগে। কিন্তু আমরা সে ধারণা পাল্টে দিতে চাই।
জয়পুরহাট জেলা পুলিশ লাইন্সে বুধবার বিকালে পুলিশ সুপার মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করে নিয়োগপ্রাপ্তদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন। নিয়োগ তালিকায় আরও ৩ প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ হিসেবে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে শিগগিরই পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথা জানানো যাবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ থেকে ১৫ আগস্ট পুলিশের কনস্টেবল পদে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হয়। ওই পদে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মোট ১ হাজার ২৯৪ প্রার্থী আবেদন করেন। এরপর গত ২৯ আগস্ট লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৭৮ জন। তার মধ্যে ২৫ জন উত্তীর্ণ হওয়ার পর বুধবার মৌখিক পরীক্ষার অনুষ্ঠিত হবার পর বিকালেই চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
এ নিয়োগের ব্যাপারে পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব জানান, যারা এ চাকরি পেয়েছেন তারা সবাই নিজের যোগ্যতা ও মেধার ভিত্তিতেই চাকরি পেয়েছেন। চাকরিপ্রাপ্তদের বেশির ভাগই গরিব ও হতদরিদ্র। কিন্তু এ চাকরি পেতে তাদের কোনো যোগাযোগ, লবিং ও ঘুস বিনিময় করতে হয়নি। অনেকের ধারণা, পুলিশে চাকরি মানেই ঘুস ও তদবির লাগে। কিন্তু আমরা সে ধারণা পাল্টে দিতে চাই।